May 6, 2024, 3:55 am

বন্ধ হবে কি ? দেহ ব্যবসার নামে সামাজিক অবক্ষয়!

বিশেষ প্রতিনিধি:
কেউ করছে ভুয়া লাইসেন্স দিয়ে, আবার কেউ করছেন ক্ষমতা দেখিয়ে।

প্রশ্ন: হলো প্রশাসন কি করছে?
২য় প্রশ্ন সাংবাদিক বা গণমাধ্যম কি করছে?

আইন প্রয়োগ ও রক্ষাকারীগণ কি বলছেন!
বাস্তবতা প্রচারকারীগন কি দেখছেন!
এমন হাজারো বে-আইন বর্তমানে আইনের গতিতে চলছে।
সরকার হারাচ্ছে নিয়ন্ত্রণ! জনগণ হারাচ্ছেন জাতীয় মান মর্যাদা।
সরকারের বিধিমালা উপেক্ষা করে চলছে এসব ব্যবসা নামের সামাজিক অবক্ষয়।
ঢাকার অলিতে গলিতে গড়ে উঠেছে আবাসিক হোটেল নামের দেহ ব্যবসার নিরাপদ স্থান।
নিরাপত্তা দিচ্ছেন প্রশাসন, বিক্রি হচ্ছে গনমাধ্যম।
অসামাজিক হোটেল গুলোতে রয়েছে সাংবাদিকদের ভিজিটিং কার্ডের বান্ডিল। মাস শেষে কেউ ১০০ টাকা থেকে ১০ হাজার পর্যন্ত লেবেল বুঝে ধার্য করে রেখেছে।
প্রতিদিন প্রশাসন তুলে চাদা, আবার সপ্তাহে মাসে তুলেন মোটা অংকের মাসোহারা।
সামাজিক নেতারাও পায় মাসোহারা।

এখন প্রশ্ন হলো উপরোক্ত নিয়মনীতিতে অবৈধ কি বৈধ হয়ে যায়?
এই প্রশ্নের উত্তর খুজতে যেয়ে মামলা হামলা সহ নানান বিপদের সম্মুখীন হয়েছেন অনুসন্ধানী সাংবাদিকগণ।
হোটেলের নাম প্রকাশ করলে শেষ করা সম্ভব নয়! তথ্যের ভিত্তিতে আইন প্রয়োগকারীগণ যথাযত ব্যবস্থা নিতে হবে নতুবা বিশ্লেষকগণ বলেন অচিরেই সংবিধান বহির্ভুত কর্মকান্ড এভাবে শক্তিশালী ভুমিকা পালণে, দেশের সমাজ ব্যবস্থা সহ রাষ্ট্রীয় ভাবমূর্তির উপর আঘাত হানবে। সমভ্রমহীন হয়ে উঠবে দেশের কালচার।
পৃথীবিতে সকল অমানবিক ও অসামাজিক বিষয়গুলো, সামাজিকভাবে চলতে দেখা যায় তার প্রথম (ধাপ) রুপগুলো এমনই ছিল।

বিভিন্ন সময় ডেমরা মীরপাড়াস্থ হাজী মির্জা আলী সুপার মার্কেটে হোটেল ফেসি ইন আবাসিক হোটেল নামের অবৈধ বানিজ্য কেন্দ্রটিতে সাংবাদিকরা হয়রানীর শিকার হয়েছেন। তারা স্পষ্টভাবে এভাবেই বলে সাংবাদিকরা করবে নিউজ তাতে আমার (…… ছিড়া) কিছু আসে- যায়না।
প্রশাসন তাদের হাতে রয়েছে, এবং তাদের ওখানে নাকি প্রশাসনিক লোকদের আসা-যাওয়া বেশি হয়।
তাই বলিয়া সামাজিক নেতৃবৃন্দ যারা বিরোধিতা করে তাদেরকে হুমকি ধমকি ও মিথ্যা মামলা হয়রানীর ভয় দেখায় বলে জানান এলাকাসী।

এলাকাবাসী উদ্যোগ নেয় বন্ধ করে দেওয়ার জন্য, সামাজিক দালালরা ভয়ভীতি দিয়ে চুপ করিয়ে রাখেন।
ডেমরা থানার ওসি অফিসার ইনচার্জ জহিরুল ইসলাম সাথে এ বিষয়ে কথা বলা হয়েছে তিনি জানান, পুর্বে কি হয়েছে তা আমার দেখার বিষয় না। আমি তাদেরকে স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছি আমার থানা এলাকায় সামাজিক অবক্ষয়মুলক কার্যকালাপ চলবেনা। প্রমাণ পেলেই আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

গতানুগতিক বক্তব্য, ও গতানুগতিক অবৈধ বানিজ্য চালিয়ে যাচ্ছেন, লাভ হচ্ছেনা দেশের, ক্ষতি হচ্ছে দেশ ও দশের। ডেমরা থানাধীন এই হোটেলটি নিয়ে গনমাধ্যম প্রিন্ট, ইলেকট্রনিকস অনেক মিডিয়ায় নিউজ ছাপিয়ে প্রতিকার মিলছেনা। গত ৪ জানুয়ারী ২০২২ সালে র‍্যাব ১০ অভিযান চালিয়ে ৯ জনকে গ্রেফতার করেছে।
নিউজ হয়েছে একাধিক জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় স্থায়ী কোন সমাধান মিলছেনা আজও।
এসবের প্রতিকার চাইছেন দেশের গনমাধ্যমকর্মীরা।

এই বিভাগের আরও খবর


ফেসবুকে আমরা